নোয়াখালীতে শিক্ষিকাকে ধর্ষণের পর হাত-পা ধরে ক্ষমা চেয়ে নিয়মিত ধর্ষণ করেন শিক্ষক। অভিযোগ পাওয়া গেছে, এক স্কুলের সহকারী শিক্ষিকার দায়ের করা ধর্ষণ মামলার আসামি প্রধান শিক্ষক জামিনে মুক্তি পেয়ে বাদীনিকে মামলা প্রত্যাহারের জন্য প্রাণনাশের হুমকি-দমকি দিয়েছে।
বৃহস্পতিবার এ ব্যাপারে বেগমগঞ্জ মডেল থানায় নির্যাতিতা একটি সাধারণ ডায়েরি করেছেন। জানা গেছে, বেগমগঞ্জ উপজেলার কিসমত আবদুল্লাহপুর গ্রামের মো. রুস্তম আলীর ছেলে ও উপজেলার জমিদার হাট রেডিয়ান্ট রেসিডেন্সিয়াল স্কুলের প্রধান শিক্ষক আবুল হাসান।
আরো পড়ুন: যশোরে স্বামীর মৃত্যুর ৮ বছর পর স্ত্রীর সন্তান প্রসব!
প্রধান শিক্ষক আবুল হাসান ২ সন্তানের জনক। এ প্রধান শিক্ষক একই স্কুলের সহকারী শিক্ষিকা রমিজা খাতুনকে স্কুলের ৪ তলায় তার বাসায় কথা আছে বলে ডেকে নেয়। রমিজা সহজ সরল মনে তার বাসায় যায়। সেখানে যাওয়ার পর সেখানে প্রধান শিক্ষক আবুল হাসান তাকে ধর্ষণ করেন। একপর্যায়ে রমিজা বিষয়টি অন্য শিক্ষকদের কাছে প্রকাশ করবে বললে শিক্ষক আবুল হাসান তার হাত-পা ধরে তাকে বিয়ে করার অশ্বাস দেন। একইভাবে তাকে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে ধর্ষণ করতে থাকে। এক পর্যায়ে রমিজা অন্তঃসত্ত্বা হয়ে পড়ে।